অবহেলার এস এম এস

হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে বাছাই করা কিছু অবহেলার এস এম এস শেয়ার করবো। প্রিয় মানুষ গুলো যখন অবহেলা করতে শুরু করে তখন কার ভালো লাগে বলুন। যদিও মানুষ আগে পত্র লিখে অবহেলার কষ্টের কথা বলতো কিন্তু বর্তমান সময়ে সবাই তাদের অবহেলার কথা গুলো এস এম এস এর মাধ্যমে প্রিয় মানুষটির কাছে তুলে ধরে থাকে।

মেঘের আকাশভেঙেযদি
নামাসঅঝোরশ্রাবণ,
সেইশ্রাবণেভাসবোদুজন
আঁকবোসুখেরপ্লাবন।

 

আরও পড়ুন: দু:খ নিয়ে উক্তি


শুরুর মাঝে ছন্দ যেমন

পতন তেমন মেলা,
এই পর্বে থাকনা জমে
মানঅভিমান খেলা।

 

চোখের কোণে দারুণ সুখে
কীসের এত নালিশ!
কী কারণে ভিজলো এই
সফেদ রঙা বালিশ!

 

আরও পড়ুন: সম্পদ নিয়ে উক্তি


রঙিন আকাশ ঢাকলো কেন
মেঘের চাদর পেতে,
শীতের মাঝে বোশেখ এলো
কোন বাহনে মেতে!

 

হৃদয়পুরের আষাঢ় শ্রাবণ
দেখতে যদি চাস,
এক জোছনা আকাশ রেখে
থাকিস বারোমাস।

 

আঁধার নীলে একলা ভাসি
মানঅপমান শেষে,
দুঃখ দিয়ে দীক্ষা নেবো
তোমায় ভালোবেসে!!

 

চৈতালী সব দিনের শেষে
শুকনো পাতার মত,
মন পাখিটা উড়ছে দেখো
পেরিয়ে বাঁধা শত।

 

কার কারণে জীবন জুড়ে
সুখজাগানো কাব্য,
যার চোখেতে ভাসছে নদী
অতল জলের নাব্য!

 

বনের সবুজ সূতো দিয়ে
বুনছি মনের দেয়াল,
কার বিহনে মনের মাঝে
অন্যরকম খেয়াল!

 

ঝড়ো হাওয়ায় যাক মিলিয়ে
হিংসাবিবাদ খেলা,
ভোরের আলোয় উঠবে জেগে
কাঙ্খিত সেই বেলা!!

 

খরার দেশে সব হাহাকার
এক সুতোতে গাঁথি,
স্বার্থপরের সবকটা হাত
খুঁজছে আপন সাথি।


চৈত্র গেলো বৈশাখ এলো
বৃষ্টি দিলো ফাঁকি,
আষাঢ়শ্রাবণ দূরে গেলো
ধরার ধূলি মাখি।


বনের ধারে গভীর কালো খাদ
উঠলো জেগে বিচিত্র এক সাধ।
শহর ছেড়ে ডুববো সবুজ মাঝে
মন বেচারা সেই সুখেতে সাঁজে!

 

কালো খাদে মুখ লুকিয়ে কাঁদে
একলা পাহাড় বিষণ্নতার ছাদে।
আলোর রেখা যায়না তাতে ধরা
সবুজ ঘাসে লাগলো কীসের খরা!

 

ইটপাথরের রোবট জীবন শেষে
সেই পাহাড়কে দারুণ ভালোবেসে,
আবোলতাবোল মনটা ছুটে চলে
সবুজ ঘাসে ফুল ফোটাবে বলে!!

 

মাথার উপর যাকনা ভেসে
তোর রূপেরই ছায়া,
হাত বাড়িয়ে থাকবো ছুঁয়ে
অপারঅসীম মায়া।

 

রাতবিরাতে ডান নিলয়ে
উঠুক কথার ঢেউ,
ঢেউয়ের মাঝে থাকবো সুখে
দেখবেনা আর কেউ!

মধ্যরাতে চাঁদেরআলোয়
আকাশদেখায়মগ্ন,
কোনপ্রহরেআসবেশেষে
পেরিয়েযাওয়ালগ্ন!

 

কোন আকাশেথাকবেছুঁয়ে
ভরানদীরবাঁক,
জীবননদীরমাঝেইবুঝি
ছিলোকিছুফাঁক!

 

অনেক দিনেরচেনাআকাশ
ওলটপালটকাব্য,
চাঁদটাকেতাইসাক্ষীরেখে
একটুনাহয়ভাববো।

 

মনের ভুলেএকটুনাহয়
মেঘনদীতেভাসবো,
গোলাপঠোঁটেদারুণসুখে
ছোট্টনদীআঁকবো!

 

ভাবনা শেষেযাইহারিয়ে
গভীরতলদেশে,
পেরিয়েযাওয়ালগ্নটাতাই
খিলখিলিয়েহাসে।

 

জলঢালা চোখদেখবেএবার
সুপ্রসন্নআকাশ,
কপোলজুড়েআলোররেখা
নিবিড়সর্বনাশ!

 

পথটা শুধুএকলাসবার
পথিকআমারথাক,
মনকাননেস্বপ্নফুটুক
দুঃখনিপাতযাক।

 

ফুল বাগানটাভরেথাকুক
হরেকফুলেরভিড়ে,
একটাবকুলথাকনাফুটে
ছোট্টসবুজনীড়ে!

 

কল্পিত পথথাকনাচেয়ে
অবাকদেশেরপানে,
যুগলচোখেশ্রাবণতুমি
ঝরাওসুখেরবানে।

 

নীল আকাশেচিড়ধরেছে
একসিন্দুকজীবন,
মেঘচাদরেফুটিয়েতুলি
লালনীলেরইসীবন।

 

রাতের চোখেমেঘপড়েছে
একজোনাকিরছুটি,
প্রাচীনপথেউল্টোরথে
দুঃখহয়েফুটি!

 

একটা কষ্টবুকেরউপর
একটাকষ্টচোখে,
একটাকষ্টবিবাগিহয়
বিশেষকোনোশোকে।

 

একটা কষ্টনদীরমতো
চিকচিকেতাররূপ,
একটাকষ্টএকলাঘরে
জ্বালিয়েরাখেধূপ।

 

একটা কষ্টনাকেরডগায়
একটাকষ্টঠোঁটে,
একটাকষ্টনীলপাহাড়ে
বেগুনিফুলেফোটে।

 

একটা কষ্টপায়েরপাতায়
স্মৃতিরহাসিহাসে,
একটাকষ্টদিঘিরপাড়ে
শাপলাহয়েভাসে।

 

একটা কষ্টতুমিইকেবল
একটাকষ্টআমি,
এইদুজনারসকলকষ্ট
জানেনঅন্তযার্মী!

 

অলক্ষ্যে আজকীএঁকেছি
জানিনাতারকারণ,
কোনচোখেতেসুখরেখেছি
যুঝিনাসেইবারণ।

 

ঘুমঘোরে আজকীদেখেছি
করিনাআরস্মরণ,
কোনবাহুতেমুখঢেকেছি
মাপিনাতারক্ষরণ।

 

গগনে আজকীখুঁজেছি
বুঝিনাতারধরণ,
কোনমেঘেতেনীলখুঁজেছি
ভাবিনাতারচরণ।

 

তুই একটানদীহবি
একটুখানিনদী!
ছোট্টদেহেকাটবোসাঁতার
ডুববোনিরবধি।

 

একূল ওকূলখেলবোশুধু
শুদ্ধজলেরখেলা,
শান্তস্রোতেএঁকেযাবো
সুখশান্তিরভেলা।

 

তুই একটাপাহাড়হবি
একটুখানিপাহাড়!
লতারমতোউঠবোবেয়ে
দারুণস্বপ্নখামার।

 

তুই একটাআকাশহবি
একটুখানিআকাশ!
তোরবুকেতেবিলিয়েদেবো
নীলপদ্মেরবাতাস।

 

তুই একটাকষ্টহবি
একটুখানিকষ্ট!
জীবনভরকরবিআমায়
তোরইমতোনষ্ট।

 

যখন অবহেলাপাই
তখনভয়ঙ্করহয়েউঠি।
খুববেশীসাহসীকিংবা
বেহিসাবিএকজন।

 

আমার অবহেলায়সে
কুঁকড়েযায়, লজ্জ্বায়আর
তীব্রঅভিমানে!
রাত্রিরবাঁধভাঙাজোছনা
বেহায়ারমতোহাসতেথাকে।

Was this article helpful?
YesNo

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *